বাংলাদেশের সুন্দর ১০ টি দর্শনীয় স্থান




পাহাড়ে-আহারে, নদীতে নৌকা ভ্রমণ, সবুজের মাঝে জ্যোৎস্নার খেলা, এমনকি মেঘের রাজ্যে নিজেকে হারিয়ে ফেলার মতো চোখ জুড়ানো পর্যটন স্থান রয়েছে এই বাংলাদেশে । অপরূপ সৌন্দর্যের এই দেশের প্রায় প্রতিটি জেলাতেই রয়েছে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান। দেশ-বিদেশের বহু পর্যটক তাই ঘুরে বেড়ানোর জন্য প্রতিবছর ভিড় জমিয়ে থাকেন বাংলাদেশে।
১. কক্সবাজার
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বসেরা সমুদ্রসৈকত। পাহাড়ঘেরা কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্রসৈকত। ভ্রমণপিপাসুদের জন্য কক্সবাজার আদর্শ জায়গা। এ ছাড়া এখানে অনেক প্রাচীন স্থাপনা রয়েছে
২.সেন্টমার্টিন:
সেন্টমার্টিন হলো বিশ্বের অন্যতম প্রবাল দ্বীপ। অপূর্ব সুন্দর জায়গা সেন্টমার্টিন। সেন্টমার্টিন দ্বীপ ডাবের জন্য বিশেসভাবে বিখ্যাত। আপনি সেন্টমার্টিনে পাবেন সুমিষ্ট ডাবের পানি আর শাঁস ।
৩.রাঙামাটি:
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা রাঙামাটি। কাপ্তাই লেকের বুকে ভেসে থাকা ছোট্ট এর জেলা শহর আর আশপাশে সর্বত্রই রয়েছে অসংখ্য বৈচিত্র্যময় স্থান। এখানকার জায়গাগুলো বছরের বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন রূপে সাজে। তবে বর্ষার সাজ একেবারেই অন্যরূপ।
Rangamati
৪.খাগড়াছড়ি:
সৃষ্টিকর্তা অপার সৌন্দর্যে সাজিয়েছেন খাগড়াছড়িকে। এখানে রয়েছে আকাশ-পাহাড়ের মিতালি, চেঙ্গি ও মাইনি উপত্যকার বিস্তীর্ণ সমতল ভূভাগ ও উপজাতীয় সংস্কৃতির বৈচিত্র্যতা। যেদিকেই চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। ভ্রমণবিলাসীদের জন্য আদর্শ স্থান। খাগড়াছড়ি পুরোপুরি পাহাড়ি এলাাকা । এখানে আপনি ঝুলন্ত ব্রীজ, আলুটিলা রহস্যময় গুহা, রিছাং ঝরনা এবং পাহাড়ি অদ্ভুত সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন ।
খাগড়াছড়ি
৫.দীঘিনালা বিহার:
দীঘিনালা উপভোগ বিহার, সাজেক ভেলী যাওয়ার পথে অবস্থিত খুব সুন্দর এবং শান্ত – স্নিগ্ধ একটি জায়গা । এর ভিতরে প্রবেশের পর, আপনি দুটি মন্দির দেখবেন। একটিতে বুদ্ধের একটি বড় মূর্তি আছে এবং অন্যটিতে রাঙ্গামাটি বিহারের ভান্তে নামের এক স্থানীয়র দুটি মূর্তি আছে।
৬. নারায়ণগঞ্জ: বাংলার তাজমহল
Rupganj থেকে Murapara প্রাসাদ পরিদর্শন করার পর, আমি “বাংলাদেশের তাজমহল (বাংলার তাজমহল)” দিকে সরানো হয়েছে এটি বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত চলচ্চিত্র প্রযোজক দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। এটি মূল টমমহল (তাজমহল) ভারতের ক্ষুদ্রতম সংস্করণ, যার অর্থ মূল এক প্রতিরূপ। ধনী চলচ্চিত্র প্রযোজকের মতে, এটি আসলে এমন মানুষদের জন্য তৈরি করা হয়েছে যারা উচ্চ খরচের সঙ্গে ভারতে যেতে পারবেন না। কম পরিমাণ অর্থ ব্যবহার করে, তাদের জন্য তাদের মূল ভিকুরিয়াস স্বাদ পেতে! এক.
আমি এই জায়গা পরিদর্শন করে সন্তুষ্ট ছিল না। এটি একটি দর্শন মূল্য না এবং আমি সেখানে যাওয়ার আগে এই সম্পর্কে শুনেছেন কিন্তু এখনও, আমি সত্য আসলে আসলে কি দেখতে চেয়েছিলেন। প্রধান সমস্যা হল, নাম “তাজমহল (তাজমহল)” যখন আপনি তাজমহল (তাজমহল) বলছেন, মানুষ এইর সাথে মূলের সাথে তুলনা শুরু করে, এবং এইভাবে লোকেরা এটি একটি আবর্জনা, ছাঁটাই এবং জাল জিনিস হিসাবে প্রকাশ করে। যদি সময়টি পাস করার জন্য এটি একটি স্বাভাবিক স্থান, পার্ক বা ইত্যাদি; মানুষ আমার মনে হয় না অভিযোগ করবে।
আরেকটি মজার জিনিস, কেন মানুষ কোন লজ্জা ছাড়াই এখানে ডেটিং করছে? যুবকরা এমনভাবে বসে আছে যে আমাদের বাংলা সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অশ্লীল।
৭. বাংলাদেশের ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন
বিভিন্ন সুত্রমতে মনে করা হয় বাংলাদেশে প্রায় ২,৫০০ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান রয়েছে। ২০১৬ সালের জুন মাস পর্যন্ত বাংলাদেশে ৪৫২টি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের সন্ধান পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এসব প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করে থাকে। তেমনি আমাদের দেশের কিছু বিখ্যাত কিছু প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানসমূহ সম্পর্কে আসুন জেনে নেই।
আহসান মঞ্জিলঃ আহসান মঞ্জিলের প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গণি, এটি পুরাণ ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। ১৮৫৯ সালের ভবনটির নির্মান শুরু হয় এবং শেষ হয় ১৮৭২ সালে। নওয়াব আবদুল গণি তার ছেলের নাম অনুসারে ভবনটির নাম দেন আহসান মঞ্জিল। এ ভবনটি অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী যেমন ১৯০৬ সালে এই ভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। বর্তমানে ভবনটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

৮. লালবাগ কেল্লা

লালবাগের কেল্লা (কেল্লা আওরঙ্গবাদ নামে পরিচিত ছিল), বাংলাদেশের ঢাকার, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত ১৭ শ শতকে নির্মিত একটি অসমাপ্ত মুঘল দুর্গ স্থাপনা। এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৬৭৮ সালে, মুঘল সুবাদার মুহাম্মদ আজম শাহ কতৃক, যিনি ছিলেন সম্রাট আওরঙগজেবের পুত্র এবং পরবর্তীতে নিজেও সম্রাট পদপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। তার উত্তরসুরী, মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেন, কিন্তু শেষ করেননি।
ইতিহাস
সম্রাট আওরঙ্গজেবের ৩য় পুত্র , মুঘল রাজপুত্র আজম শাহ বাংলার সুবাদার থাকাকালীন ১৬৭৮ সালে এটার নির্মাণকাজ শুরু করেন । তিনি বাংলায় ১৫ মাস ছিলেন। দুর্গের নির্মাণকাজ শেষ হবার আগেই মারাঠা বিদ্রোহ দমনের জন্য পিতা সম্রাট আওরঙগজেব তাকে দিল্লি ডেকে পাঠান । এসময় একটি মসজিদ ও দরবার হল নির্মাণের পর দুর্গ নির্মাণের কাজ থেমে যায়।নবাব শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে পুনরায় বাংলার সুবাদার হিসেবে ঢাকায় এসে দুর্গের নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেন।১৬৮৪ সালে এখানে শায়েস্তা খাঁর কন্যা ইরান দুখত রাহমাত বানুর (পরী বিবি) মৃত্যু ঘটে ।কন্যা পরী বিবির মৃত্যুর পর শায়েস্তা খান এ দুর্গটিকে অপয়া মনে করেন এবং ১৬৮৪ খ্রিস্টাব্দে অসমাপ্ত অবস্থায় এর নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেন। লালবাগের কেল্লার তিনটি প্রধান স্থাপনার একটি হল পরী বিবির সমাধি ।শায়েস্তা খাঁর ঢাকা ত্যাগ করার পর এটি এর জনপ্রিয়তা হারায় । ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে রাজধানী স্থানান্তর করা হয়েছিল ;এটিই ছিল প্রধান কারণ।রাজকীয় মুঘল আমল সমাপ্ত হওয়ার পর দুর্গটি পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়ে যায় । ১৮৪৪ সালে এলাকাটি “আওরঙ্গবাদ ” নাম বদলে “লালবাগ” নাম পায় এবং দুর্গটি পরিণত হয় লালবাগ দুর্গে ।
অবকাঠামো
দীর্ঘ সময় যাবত এটি ধারনা করা হত যে , দুর্গটি হচ্ছে তিনটি ভবন স্থাপনার সমন্বয় ( মসজিদ ,পরী বিবির সমাধি ও দেওয়ান-ই-আম) ,সাথে দুটি বিশাল তোরণ ও আংশিক ধ্বংসপ্রাপ্ত মজবুত দুর্গ প্রাচীর।বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সাম্প্রতিক উৎখননে অন্যান্য অবকাঠামোর অস্তিত্ব প্রকাশ পেয়েছে ।
দক্ষিণস্থ দুর্গ প্রাচীরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে একটি বিরাট বুরূজ ছিল । দক্ষিণস্থ দুর্গ প্রাচীরের উত্তরে ছিল কয়েকটি ভবন ,আস্তাবল , প্রশাসনিক ভবন, এবং পশ্চিম অংশে জলাধার ও ফোয়ারা সহ একটি সুন্দর ছাদ-বাগানের ব্যাবস্থা ছিল । বাসিক অংশটি ছিল দুর্গ প্রাচীরের পশ্চিম-পূর্বে , প্রধানত মসজিদটির দক্ষিণ-পশ্চিমে ।
দক্ষিণের দুর্গ প্রাচীরে নির্দিষ্ট ব্যবধানে ৫ টি বুরুজ ছিল উচ্চতায় দুই তালার সমান , এবং পশ্চিমের দুর্গ প্রাচীরে ছিল ২ টি বুরুজ যার সবচেয়ে বড়টি ছিল দক্ষিণস্থ প্রধান প্রবেশদ্বারে ।
বুরুজ গুলোর ছিল একটি ভূগর্ভস্থ সুড়ঙ্গ ।কেল্লাটির কেন্দ্রীয় এলাকা দখল করে ছিল তিনটি প্রধান ভবন । পূর্বে দেওয়ান-ই-আম ও হাম্মাম খানা , পশ্চিমে মসজিদটি এবং পরী বিবির সমাধি দুটোর মাঝখানে – এক লাইনে , কিন্তু সমান দূরত্বে নয় । নির্দিষ্ট ব্যবধানে কয়েকটি ফোয়ারা সহ একটি পানির নালা তিনটি ভবনকে পূর্ব থেকে পশ্চিমে ও উত্তর থেকে দক্ষিণেে সংযুক্ত করেছে ।
৯. আহসান মঞ্জিলঃ
বাংলাদেশের ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন
বিভিন্ন সুত্রমতে মনে করা হয় বাংলাদেশে প্রায় ২,৫০০ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান রয়েছে। ২০১৬ সালের জুন মাস পর্যন্ত বাংলাদেশে ৪৫২টি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের সন্ধান পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এসব প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করে থাকে। তেমনি আমাদের দেশের কিছু বিখ্যাত কিছু প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানসমূহ সম্পর্কে আসুন জেনে নেই।
আহসান মঞ্জিলঃ আহসান মঞ্জিলের প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গণি, এটি পুরাণ ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। ১৮৫৯ সালের ভবনটির নির্মান শুরু হয় এবং শেষ হয় ১৮৭২ সালে। নওয়াব আবদুল গণি তার ছেলের নাম অনুসারে ভবনটির নাম দেন আহসান মঞ্জিল। এ ভবনটি অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী যেমন ১৯০৬ সালে এই ভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। বর্তমানে ভবনটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
১০. তিস্তা সেচ প্রকল্প
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
তিস্তা সেচ প্রকল্প ক্যানেলে বালু সরানোর মেশিন
তিস্তা সেচ প্রকল্প হলো বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প। এ প্রকল্পটি নীলফামারী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার ৫ লক্ষ ৪০ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা প্রদান করে। এর কাজ শুরু হয় ১৯৭৯ সালে এবং শেষ হয় ১৯৯০ সালে। সেচ প্রকল্পটির পরিচালনা ও রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্বে রয়েছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড।
পরিচ্ছেদসমূহ
১ অবস্থান
২ ইতিহাস
৩ পর্যটন
৪ তথ্যসূত্র
৫ বহিঃসংযোগ
অবস্থান
লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলার দোয়ানি এবং নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার ডালিয়া নামক স্থানে অবস্থিত। রংপুর শহর থেকে এর দুরত্ব ৬১ কিলোমিটার।
ইতিহাস
উত্তরাঞ্চল খরাপিড়িত এলাকা হওয়ায় তৎকালিন বৃটিশ আমলে ১৯৩৭ সালে তিস্তা ব্যারেজ নিমার্ণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।[১] তবে এর মুল পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয় ১৯৫৩ সালে পাকিস্তান আমলে। ১৯৫৭ সালে নির্মাণ কাজ শুরুর পরিকল্পনা থাকলে রাজনৈতিক অস্থিতিলতার কারণে তা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৯ সালে ব্যারেজ নির্মাণের কাজ শুরু হয় এবং ১৯৮৫ সালে সৌদি উন্নয়ন তহবিল ও ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এবং আবুধাবি উন্নয়ন তহবিলের প্রায় ২,৫০০কোটি টাকা ব্যয়ে তিস্তা ব্যারেজসহ সেচ যোগ্য কৃষিজমি ও জলকাঠামো নির্মাণ শুরু হয়। ১৯৯০ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয় এবং একই বছর ৫ আগস্ট এর কার্যক্রম চালু হয়। এর মোট নির্মাণ ব্যয়ছিল ১৫শ কোটি টাকা এবং ৫ লক্ষ ৪০ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা প্রদান করে।[১] ২০১৬ সালে ২৬৬ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। [২]
পর্যটন
তিস্তা ব্যারেজ ও সেচ প্রকল্প নিয়ে গড়ে উঠেছে বিনোদন স্পট। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর তিস্তার ব্যারেজের উজানে বাঁধ দিয়ে ঘেরা কৃত্রিম জলরাশি, সেচ বাইপাস খাল, বনায়ন আর পাথর দিয়ে বাধাঁনো পাড় সব মিলে এক মনোরম পরিবেশ। শীতকালে এখানে প্রচুর অতিথি পাখির আগমন ঘটে
বাংলাদেশের সুন্দর ১০ টি দর্শনীয় স্থান বাংলাদেশের সুন্দর ১০ টি দর্শনীয় স্থান Reviewed by Admin on June 25, 2018 Rating: 5
Powered by Blogger.